স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন, “… জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর।” এই ভবনা থেকেই ঊষা বাজার হকার্স ইউনিয়ন কালীপুজো করে আসছে টানা ১৮ বছর ধরে। এই বছরও মাতৃ আরাধণায় সেই জীব অর্থাৎ মানব সেবায় ঘাটতি রাখেননি এই পুজোর মূল উদ্যোক্তা বিতান হালদার। ১০০ জন প্রান্তিক মানুষের গ্রাসাচ্ছদনের জন্য তাঁদের হাতে সংগঠনের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হয়েছে চাল,ডাল ও অন্যান্য সামগ্রী।
বুধবার সন্ধ্যায়
এই পুজোর উদ্বোধন করলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শুভাশিষ চক্রবর্তী। উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় উপস্থাপক সাকিল আনসারি।
সাবেকি ভাবনায় সেজে উঠেছে এই পুজো। গত ২০২০ সালে করোনার করাল থাবা সমাজের সব স্তরের, সব কাজেই প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিল। এবার করোনার দাপট তুলনায় কম। তাই আবার পুরনো চেহারায় ফিরেছে ঊষা বাজার হকার্স ইউনিয়নের এই কালীপুজো।
শুভাশিষ চক্রবর্তী বলেন, “মা কালীর কাছে প্রার্থনা, সবাইকে ভালো রাখো।”
বিতান হালদার বলেন, “রামকৃষ্ণদেব, ভবাপাগলা আমাদের যে ভাবনায় কালীকে কল্পনা করতে শিখিয়েছেন, আমরা সেভাবেই মায়ের পুজো করছি। পাশাপাশি মাতৃ পুজোর মূল লক্ষ্য মানুষের পাশে দাঁড়ানো, সারা বছর আমরা আমাদের সাধ্যের মধ্যে মানুষের পাশে থাকি।”